০৫:৩৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ অগাস্ট ২০২৫

বাংলাদেশ থেকে ইতালি গমনেচ্ছুদের সুখবর

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময়ঃ ০২:৪৩:৫৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ অগাস্ট ২০২৫
  • / ৪৭ বার পড়া হয়েছে।

বাংলাদেশ থেকে ইতালি গমনেচ্ছুদের সুখবর দিয়েছে সরকার। একই সঙ্গে অসাধু চক্রের সঙ্গে লেনদেন না করার জন্যও সতর্ক করা হয়েছে। সোমবার বিকেলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা যায়। ইতালির অমীমাংসিত ভিসা আবেদন প্রক্রিয়ার দীর্ঘসূত্রতা নিরসনে সরকার যেসব পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে তা ওই বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ইতালি সরকার ‘ফ্লুসি ডিক্রি’ কর্মসূচির অধীনে ইউরোপীয় ইউনিয়নের বাইরের দেশসমূহ থেকে মৌসুমি ও অ-মৌসুমি খাতে কর্মী নিয়োগ করে থাকে। ৮ বছর বন্ধ থাকার পর ২০২২ সাল থেকে বাংলাদেশ পুনরায় এ কর্মসূচির আওতায় অন্তর্ভুক্ত হওয়ায় বাংলাদেশি নাগরিকদের জন্য ইতালিতে নতুন করে মৌসুমি কাজে অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। এর ফলে সাম্প্রতিক সময়ে ঢাকাস্থ ইতালীয় দূতাবাসে ভিসার জন্য আবেদনকারীর সংখ্যা উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পেয়েছে।

এতে বলা হয়, ইতালীয় দূতাবাসে মুলতবি থাকা নুলা ওস্তা তথা ওয়ার্ক পারমিটগুলোর দ্রুত নিষ্পত্তির বিষয়টি দুই পক্ষই গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করছে।

এ বছরের মে মাসের প্রথম দিকে ইতালির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মাত্তেও পিয়ান্তেদোসির সফরসহ ইতালীয় রাষ্ট্রদূত এবং সফররত ইতালীয় কর্তৃপক্ষের সাথে সব বৈঠকে বিষয়টি অত্যন্ত জোরালোভাবে উত্থাপন করা হয়েছে। ইতালির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমীমাংসিত ভিসা আবেদন প্রক্রিয়ার এই দীর্ঘসূত্রতা নিরসনে তাদের সরকারের প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত

ইতালীয় দূতাবাসের তথ্য উল্লেখ করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণারয় জানায়, ২০২৪ সালে ইতালি সরকার ‘ল ডিক্রি নং-১৪৫’ জারি করে। এর আওতায় ২২ অক্টোবর ২০২৪-এর পূর্বে ইস্যুকৃত সব ওয়ার্ক পারমিট স্থগিত করা হয়।

এই নতুন আইনের বিধান অনুযায়ী, কেবল প্রাদেশিক কর্তৃপক্ষের অনুমোদন পাওয়া সাপেক্ষেই ঢাকাস্থ ইতালীয় দূতাবাস ভিসা অনুমোদন বা বাতিলের সিদ্ধান্ত নিতে পারে। ফলে স্থানীয় ইতালি দূতাবাস জমে থাকা ভিসা অনুমোদনের জন্য প্রাদেশিক কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করে থাকে, যা সময়সাপেক্ষ। তা সত্ত্বেও ইতিমধ্যে তারা প্রায় ৪০ হাজার মুলতবি আবেদনের মধ্যে ৮ হাজারের বেশি আবেদন নিষ্পত্তি করেছে। আরো প্রায় ২০ হাজার সম্ভাব্য আবেদনকারীর ওয়ার্ক পারমিট এবং এ সম্পর্কিত ভিসা প্রক্রিয়াকরণের যাচাই-বাছাইয়ের কাজ শীঘ্রই শুরু হওয়ার কথা রয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ২০২৪ সালের ২২ অক্টোবরের পর থেকে ইস্যুকৃত ওয়ার্ক পারমিটে কোনো স্থগিতাদেশ না থাকায় ২০২৫ সালের ফ্লুসি ডিক্রির আওতায় ওই তারিখের পরে যাঁরা আবেদন করেছেন তাদের মধ্যে কয়েক শ বাংলাদেশি অভিবাসী ইতিমধ্যে ভিসা পেয়েছেন এবং আগামী মাসগুলোতে আরো অনেকে পাবেন বলে আশা করা যাচ্ছে।

এই প্রেক্ষাপটে, বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং রোমস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস যথাক্রমে ঢাকাস্থ ইতালীয় দূতাবাস ও ইতালির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রক্ষা করছে। ফলশ্রুতিতে, ইতালি দূতাবাস ভিসা প্রক্রিয়া দ্রুত সম্পন্ন করার লক্ষ্যে ইতিমধ্যে জনবল বৃদ্ধি করেছে। তবে এক বা একাধিক অসাধু চক্রের মাধ্যমে জাল ওয়ার্ক পারমিট এবং নকল নথিপত্র জমা পড়ায় আবেদনগুলোর যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়ায় দীর্ঘ সময় লাগছে বলে জানা গেছে। ইতিমধ্যে ইতালিতে এসংক্রান্ত একাধিক ফৌজদারি তদন্তও চলমান রয়েছে। এতে আরো বলা হয়, এ পরিপ্রেক্ষিতে মনে রাখা জরুরি যে ইতালিতে অভিবাসনের জন্য আগ্রহীদের কেবলমাত্র সরকারি কনস্যুলার ও প্রশাসনিক ফি ছাড়া অন্য কিছু পরিশোধের প্রয়োজন নেই। যাঁরা অসাধু ব্যক্তিদের কাছে উল্লিখিত ফি ছাড়াও লাখ লাখ টাকা পরিশোধ করছেন, তাঁদের জ্ঞাতার্থে জানানো যাচ্ছে যে, এই অর্থ ভিসা প্রক্রিয়াকে দুর্নীতির মাধ্যমে প্রভাবিত করার জন্য ব্যবহৃত হতে পারে, যার ফলে তাঁদের ভিসা বাতিল হতে পারে এবং এমনকি আইনি জটিলতাও দেখা দিতে পারে। উপরন্তু এর ফলে সঠিক কাগজপত্র জমা দিয়েছেন বা দেবেন, এমন আবেদনকারীদের কাগজপত্র বাছাই করতেও দীর্ঘ সময় লাগছে বা লাগতে পারে এবং এর দরুণ ভিসা প্রদানে বিলম্ব ঘটছে বা ঘটতে পারে।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, গত ৬ মে ২০২৫ তারিখে বাংলাদেশ ও ইতালির মধ্যে অভিবাসনসংক্রান্ত একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। এর মাধ্যমে বৈধ উপায়ে দক্ষ কর্মী প্রেরণের সুযোগ তৈরি হয়েছে এবং অনিয়মিত অভিবাসন নিয়ন্ত্রণের পথ সুগম হয়েছে। এই চুক্তি বাংলাদেশ থেকে নিয়মিতভাবে ইতালিতে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক কর্মী প্রেরণের দ্বার উন্মোচন করবে বলে আশা করা যায়। ইতালিতে কর্মী হিসেবে যেতে আগ্রহী অথবা ইতোমধ্যে Nulla Osta প্রাপ্ত প্রার্থীদের উদ্দেশে জানানো যাচ্ছে যে, ভিসা প্রক্রিয়ার পরবর্তী ধাপ এবং ইতালি সরকারের চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের জন্য অনুগ্রহপূর্বক ধৈর্যধারণ করা অনিবার্য। এ প্রক্রিয়া একটি স্বতন্ত্র প্রশাসনিক পদ্ধতির মাধ্যমে পরিচালিত হচ্ছে, যার প্রতি আমাদের আস্থা রাখা প্রয়োজন।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আরো জানায়, যেকোনো ধরনের নেতিবাচক প্রচার বা কার্যক্রম ইতালি সরকারের বিরূপ মনোভাব সৃষ্টি করতে পারে, যা বর্তমানে যাঁরা ভিসাপ্রাপ্তির অপেক্ষায় রয়েছেন বা যাঁরা ভিসার জন্য আবেদন করবেন তাঁদের আবেদন এবং ভবিষ্যতে বাংলাদেশ থেকে কর্মী নিয়োগের সম্ভাবনার ওপর প্রতিকূল প্রভাব ফেলতে পারে। তাই এ বিষয়ে সবার সর্বাত্মক সহযোগিতা কামনা করা হচ্ছে।

নিউজটি শেয়ার করুন
ট্যাগসঃ

বিস্তারিত লিখুনঃ

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষণ করুন

বাংলাদেশ থেকে ইতালি গমনেচ্ছুদের সুখবর

আপডেট সময়ঃ ০২:৪৩:৫৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ অগাস্ট ২০২৫

বাংলাদেশ থেকে ইতালি গমনেচ্ছুদের সুখবর দিয়েছে সরকার। একই সঙ্গে অসাধু চক্রের সঙ্গে লেনদেন না করার জন্যও সতর্ক করা হয়েছে। সোমবার বিকেলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা যায়। ইতালির অমীমাংসিত ভিসা আবেদন প্রক্রিয়ার দীর্ঘসূত্রতা নিরসনে সরকার যেসব পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে তা ওই বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ইতালি সরকার ‘ফ্লুসি ডিক্রি’ কর্মসূচির অধীনে ইউরোপীয় ইউনিয়নের বাইরের দেশসমূহ থেকে মৌসুমি ও অ-মৌসুমি খাতে কর্মী নিয়োগ করে থাকে। ৮ বছর বন্ধ থাকার পর ২০২২ সাল থেকে বাংলাদেশ পুনরায় এ কর্মসূচির আওতায় অন্তর্ভুক্ত হওয়ায় বাংলাদেশি নাগরিকদের জন্য ইতালিতে নতুন করে মৌসুমি কাজে অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। এর ফলে সাম্প্রতিক সময়ে ঢাকাস্থ ইতালীয় দূতাবাসে ভিসার জন্য আবেদনকারীর সংখ্যা উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পেয়েছে।

এতে বলা হয়, ইতালীয় দূতাবাসে মুলতবি থাকা নুলা ওস্তা তথা ওয়ার্ক পারমিটগুলোর দ্রুত নিষ্পত্তির বিষয়টি দুই পক্ষই গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করছে।

এ বছরের মে মাসের প্রথম দিকে ইতালির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মাত্তেও পিয়ান্তেদোসির সফরসহ ইতালীয় রাষ্ট্রদূত এবং সফররত ইতালীয় কর্তৃপক্ষের সাথে সব বৈঠকে বিষয়টি অত্যন্ত জোরালোভাবে উত্থাপন করা হয়েছে। ইতালির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমীমাংসিত ভিসা আবেদন প্রক্রিয়ার এই দীর্ঘসূত্রতা নিরসনে তাদের সরকারের প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত

ইতালীয় দূতাবাসের তথ্য উল্লেখ করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণারয় জানায়, ২০২৪ সালে ইতালি সরকার ‘ল ডিক্রি নং-১৪৫’ জারি করে। এর আওতায় ২২ অক্টোবর ২০২৪-এর পূর্বে ইস্যুকৃত সব ওয়ার্ক পারমিট স্থগিত করা হয়।

এই নতুন আইনের বিধান অনুযায়ী, কেবল প্রাদেশিক কর্তৃপক্ষের অনুমোদন পাওয়া সাপেক্ষেই ঢাকাস্থ ইতালীয় দূতাবাস ভিসা অনুমোদন বা বাতিলের সিদ্ধান্ত নিতে পারে। ফলে স্থানীয় ইতালি দূতাবাস জমে থাকা ভিসা অনুমোদনের জন্য প্রাদেশিক কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করে থাকে, যা সময়সাপেক্ষ। তা সত্ত্বেও ইতিমধ্যে তারা প্রায় ৪০ হাজার মুলতবি আবেদনের মধ্যে ৮ হাজারের বেশি আবেদন নিষ্পত্তি করেছে। আরো প্রায় ২০ হাজার সম্ভাব্য আবেদনকারীর ওয়ার্ক পারমিট এবং এ সম্পর্কিত ভিসা প্রক্রিয়াকরণের যাচাই-বাছাইয়ের কাজ শীঘ্রই শুরু হওয়ার কথা রয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ২০২৪ সালের ২২ অক্টোবরের পর থেকে ইস্যুকৃত ওয়ার্ক পারমিটে কোনো স্থগিতাদেশ না থাকায় ২০২৫ সালের ফ্লুসি ডিক্রির আওতায় ওই তারিখের পরে যাঁরা আবেদন করেছেন তাদের মধ্যে কয়েক শ বাংলাদেশি অভিবাসী ইতিমধ্যে ভিসা পেয়েছেন এবং আগামী মাসগুলোতে আরো অনেকে পাবেন বলে আশা করা যাচ্ছে।

এই প্রেক্ষাপটে, বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং রোমস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস যথাক্রমে ঢাকাস্থ ইতালীয় দূতাবাস ও ইতালির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রক্ষা করছে। ফলশ্রুতিতে, ইতালি দূতাবাস ভিসা প্রক্রিয়া দ্রুত সম্পন্ন করার লক্ষ্যে ইতিমধ্যে জনবল বৃদ্ধি করেছে। তবে এক বা একাধিক অসাধু চক্রের মাধ্যমে জাল ওয়ার্ক পারমিট এবং নকল নথিপত্র জমা পড়ায় আবেদনগুলোর যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়ায় দীর্ঘ সময় লাগছে বলে জানা গেছে। ইতিমধ্যে ইতালিতে এসংক্রান্ত একাধিক ফৌজদারি তদন্তও চলমান রয়েছে। এতে আরো বলা হয়, এ পরিপ্রেক্ষিতে মনে রাখা জরুরি যে ইতালিতে অভিবাসনের জন্য আগ্রহীদের কেবলমাত্র সরকারি কনস্যুলার ও প্রশাসনিক ফি ছাড়া অন্য কিছু পরিশোধের প্রয়োজন নেই। যাঁরা অসাধু ব্যক্তিদের কাছে উল্লিখিত ফি ছাড়াও লাখ লাখ টাকা পরিশোধ করছেন, তাঁদের জ্ঞাতার্থে জানানো যাচ্ছে যে, এই অর্থ ভিসা প্রক্রিয়াকে দুর্নীতির মাধ্যমে প্রভাবিত করার জন্য ব্যবহৃত হতে পারে, যার ফলে তাঁদের ভিসা বাতিল হতে পারে এবং এমনকি আইনি জটিলতাও দেখা দিতে পারে। উপরন্তু এর ফলে সঠিক কাগজপত্র জমা দিয়েছেন বা দেবেন, এমন আবেদনকারীদের কাগজপত্র বাছাই করতেও দীর্ঘ সময় লাগছে বা লাগতে পারে এবং এর দরুণ ভিসা প্রদানে বিলম্ব ঘটছে বা ঘটতে পারে।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, গত ৬ মে ২০২৫ তারিখে বাংলাদেশ ও ইতালির মধ্যে অভিবাসনসংক্রান্ত একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। এর মাধ্যমে বৈধ উপায়ে দক্ষ কর্মী প্রেরণের সুযোগ তৈরি হয়েছে এবং অনিয়মিত অভিবাসন নিয়ন্ত্রণের পথ সুগম হয়েছে। এই চুক্তি বাংলাদেশ থেকে নিয়মিতভাবে ইতালিতে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক কর্মী প্রেরণের দ্বার উন্মোচন করবে বলে আশা করা যায়। ইতালিতে কর্মী হিসেবে যেতে আগ্রহী অথবা ইতোমধ্যে Nulla Osta প্রাপ্ত প্রার্থীদের উদ্দেশে জানানো যাচ্ছে যে, ভিসা প্রক্রিয়ার পরবর্তী ধাপ এবং ইতালি সরকারের চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের জন্য অনুগ্রহপূর্বক ধৈর্যধারণ করা অনিবার্য। এ প্রক্রিয়া একটি স্বতন্ত্র প্রশাসনিক পদ্ধতির মাধ্যমে পরিচালিত হচ্ছে, যার প্রতি আমাদের আস্থা রাখা প্রয়োজন।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আরো জানায়, যেকোনো ধরনের নেতিবাচক প্রচার বা কার্যক্রম ইতালি সরকারের বিরূপ মনোভাব সৃষ্টি করতে পারে, যা বর্তমানে যাঁরা ভিসাপ্রাপ্তির অপেক্ষায় রয়েছেন বা যাঁরা ভিসার জন্য আবেদন করবেন তাঁদের আবেদন এবং ভবিষ্যতে বাংলাদেশ থেকে কর্মী নিয়োগের সম্ভাবনার ওপর প্রতিকূল প্রভাব ফেলতে পারে। তাই এ বিষয়ে সবার সর্বাত্মক সহযোগিতা কামনা করা হচ্ছে।

নিউজটি শেয়ার করুন