০৭:৫১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ মে ২০২৫

বিয়ানীবাজারে বোরো আবাদে বন্যা ও শিলা বৃষ্টি নিয়ে শংকা

স্টাফ রিপোর্টার
  • আপডেট সময়ঃ ০৮:৫৩:৪৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল ২০২৫
  • / ৩৩ বার পড়া হয়েছে।

চলতি মৌসুমে বিয়ানীবাজারে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি বোরো ধান আবাদ হয়েছে। যথা সময়ে বৃষ্টির হওয়ায় বোরোর ফলন ভাল হলেও আগাম বন্যা ও শিলাবৃষ্টির আশংকা থাকায় কৃষকদের মধ্যে দুঃশ্চিন্তা দেখা দিয়েছে । তবে কৃষি অফিস বলছে, েআগামী কয়েকদিন বৃষ্টির শংকা থাকায় মাঠ থেকে দ্রুত সময়ের মধ্যে ধান নিয়ে আসতে হবে।

এবার বিয়ানীবাজার উপজেলায় উন্নত জাত ও স্থানীয় জাতে মিলিয়ে বোরো আবাদের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৫ হাজার ৯৫০ হেক্টর। প্রান্তিক চাষিরা বোরো আবাদ করেছেন ৫ হাজার ৯৫৫ হেক্টর। যা লক্ষমাত্রার চেয়ে ৫ হেক্টর বেশি। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা লোকমান হেকিম বলেন, মাঠে ধান পেকে গেলে দ্রুত ধান কাটতে হবে।খাদ্য নিয়ন্ত্রক অধিদপ্তর থেকে বিয়ানীবাজারে প্রান্তিক চাষিদের কাছ থেকে ধান সংগ্রহ করা হবে জানিয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা বলেন, যেসব চাষি ধান উৎপাদন করেছেন তারা চাইলে খাদ্য নিয়ন্ত্রক অধিদপ্তরের মাধ্যমে নির্ধাীত মূল্যে ধান বিক্রি করতে পারবেন।

বৈশাখের তাপদাহের পাশাপাশি ঝড় শিলাবৃষ্টির আশংকা নিয়ে মাঠে ধান কাটতে ব্যস্ত কৃষকরা। এ কৃষক জানান, কয়েকদিন সামান্য বৃষ্টি হচ্ছে। এ বৃষ্টি কোন ক্ষতি হবে না।

আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় বোরো ধানের ফলন ভাল হলেও বন্যা ও শিলা বৃষ্টির শংকায় ধান ঘরে তোলা নিয়ে দুঃশ্চিন্তায় রয়েছেন প্রান্তিক চাষিরা।

নিউজটি শেয়ার করুন
ট্যাগসঃ

বিস্তারিত লিখুনঃ

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষণ করুন

আপলোডকারীর তথ্য

বিয়ানীবাজারে বোরো আবাদে বন্যা ও শিলা বৃষ্টি নিয়ে শংকা

আপডেট সময়ঃ ০৮:৫৩:৪৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল ২০২৫

চলতি মৌসুমে বিয়ানীবাজারে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি বোরো ধান আবাদ হয়েছে। যথা সময়ে বৃষ্টির হওয়ায় বোরোর ফলন ভাল হলেও আগাম বন্যা ও শিলাবৃষ্টির আশংকা থাকায় কৃষকদের মধ্যে দুঃশ্চিন্তা দেখা দিয়েছে । তবে কৃষি অফিস বলছে, েআগামী কয়েকদিন বৃষ্টির শংকা থাকায় মাঠ থেকে দ্রুত সময়ের মধ্যে ধান নিয়ে আসতে হবে।

এবার বিয়ানীবাজার উপজেলায় উন্নত জাত ও স্থানীয় জাতে মিলিয়ে বোরো আবাদের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৫ হাজার ৯৫০ হেক্টর। প্রান্তিক চাষিরা বোরো আবাদ করেছেন ৫ হাজার ৯৫৫ হেক্টর। যা লক্ষমাত্রার চেয়ে ৫ হেক্টর বেশি। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা লোকমান হেকিম বলেন, মাঠে ধান পেকে গেলে দ্রুত ধান কাটতে হবে।খাদ্য নিয়ন্ত্রক অধিদপ্তর থেকে বিয়ানীবাজারে প্রান্তিক চাষিদের কাছ থেকে ধান সংগ্রহ করা হবে জানিয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা বলেন, যেসব চাষি ধান উৎপাদন করেছেন তারা চাইলে খাদ্য নিয়ন্ত্রক অধিদপ্তরের মাধ্যমে নির্ধাীত মূল্যে ধান বিক্রি করতে পারবেন।

বৈশাখের তাপদাহের পাশাপাশি ঝড় শিলাবৃষ্টির আশংকা নিয়ে মাঠে ধান কাটতে ব্যস্ত কৃষকরা। এ কৃষক জানান, কয়েকদিন সামান্য বৃষ্টি হচ্ছে। এ বৃষ্টি কোন ক্ষতি হবে না।

আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় বোরো ধানের ফলন ভাল হলেও বন্যা ও শিলা বৃষ্টির শংকায় ধান ঘরে তোলা নিয়ে দুঃশ্চিন্তায় রয়েছেন প্রান্তিক চাষিরা।

নিউজটি শেয়ার করুন