০২:৩০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ অগাস্ট ২০২৫

শাবিপ্রবিতে অস্ত্র ও মাদক উদ্ধার: বিচারহীনতায় এক বছর

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময়ঃ ০৭:১৬:২২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৮ জুলাই ২০২৫
  • / ৭০ বার পড়া হয়েছে।

সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হল থেকে অস্ত্র ও মাদক উদ্ধারের এক বছর পেরোলেও জড়িতদের বিরুদ্ধে এখনো কোন আইনি ব্যবস্থা নেয়নি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।

গত বছরের ১৭ জুলাই বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের শাহপরান হল ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলে তল্লাশি চালিয়ে ব্যাপক পরিমাণ দেশীয় অস্ত্র ও মাদক দ্রব্য উদ্ধার করে। এসময় শাহপরান হলের ২১০, ২১১, ২১৫, ৪২৩, ৪২৪, ৪২৭, ৪২৯ নম্বর কক্ষ থেকে মাদক, আগ্নেয়াস্ত্র ও দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করেন তাঁরা। এসব উদ্ধারকৃত অস্ত্রের মধ্যে ছিল-একটি শটগান, একটি রিভলবার, ১০০ জিআই পাইপ, ১০টি রামদা, ১২টা চাকু, ৩টা চেইন, একটি হাতুড়ি ও একটি হেলমেট। এছাড়া দেড়শয়ের অধিক মদের বোতল ও ১০০ গ্রাম গাঁজা।

এরপর এসব অবৈধ সরঞ্জাম গত ২১ জুলাই তৎকালীন বিশ্ববিদ্যালয় হল প্রশাসন সিলেটের জালালাবাদ থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেন।

এছাড়া শেখ হাসিনা সরকার পতরের পর গত বছরের ৮ ও ১০ অক্টোবর শাহপরাণ হলে অভিযান চালিয়ে হলের ফের ১০৬, ২০২, ৪১৭ ও ৪১৯ নম্বর কক্ষ থেকে এক বস্তা জিআই পাইপ, ২টি চাকু, নেশাদ্রব্য খাওয়ার সরঞ্জাম, ১টি চায়নিজ কুড়াল ও মদের বোতল উদ্ধার করেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টরিয়াল ও প্রাধ্যক্ষ বডি।

গত ১৭ জুলাইয়ের আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছেলেদের এসব আবাসিক হলগুলো পুরোপুরি ছাত্রলীগের নিয়ন্ত্রণে ছিল।

এদিকে হল থেকে উদ্ধার করা এসব অস্ত্র ও মাদকের বিষয়ে খতিয়ে দেখতে গত ২৪ অক্টোবর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র উপদেশ ও নির্দেশনা পরিচালক মো. এছাক মিয়া কে আহ্বায়ক করে সাত সদস্যবিশিষ্ট একটি তথ্যানুসন্ধান কমিটি গঠন করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। এরপর অধিকতর তদন্তের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ উপাচার্যকে আহ্বায়ক করে আরেকটি কমিটি গঠন করা হয়।

কিন্তু হলে অস্ত্র ও মাদক উদ্ধারের এক বছর পেরিয়ে গেলেও বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এখনো কোন যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা না নেওয়ায় প্রশাসনের নিষ্ক্রিয় অবস্থান নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।

বিশ্ববিদ্যালয় শাখা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক পলাশ বখতিয়ার বলেন, “ আমরা সাধারণ শিক্ষার্থীরা গত বছরের ১৭ জুলাই হল থেকে অস্ত্র ও মাদক উদ্ধারে অভিযান চালাই। ওই সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলগুলো পুরোপুরি ছাত্রলীগের নিয়ন্ত্রণে থাকাই তারাই হলে এসব অস্ত্র ও মাদকের পরিবেশ গড়ে তুলে। এসব অবৈধ সরঞ্জাম ছাত্রলীগ ও তৎকালীন হল প্রশাসনের যৌথ সমন্বয়েই হলে আনা হতো। তাই এ দায় তৎকালীন হল প্রশাসনও এড়াতে পারে না।”:

তিনি আরও বলেন, “এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য আমরা বর্তমান প্রশাসনের কাছে কয়েকবার দাবি জানিয়েছে। কিন্তু এক বছর পার হয়েও গেলেও প্রশাসনের কাজের অগ্রগতিতে আমরা আশাহত। তবে আমরা এখনও পর্যন্ত যা শুনেছি, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন অস্ত্র ও মাদকের সাথে জড়িতদের বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয়ের জায়গা থেকে অ্যাকশন নিবে। অথচ যেহেতু এটি মাদক ও অস্ত্রের বিষয়ে, সেজন্য এটার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রীয় পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন। নতুবা ভবিষ্যতে অস্ত্র ও মাদকচক্র আরো বেপরোয়া হয়ে উঠবে। ”

সমাজবিজ্ঞানের শিক্ষার্থী ফয়সাল হোসেন বলেন, “একটা বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলে অস্ত্র ও মাদক পাওয়া গেছে। এটা কোনো ছোট ঘটনা নয়। অথচ এক বছর পার হয়ে গেলেও প্রশাসনের কাজের কোন অগ্রগতি দেখছি না। তদন্তের নামে এসব সময়ক্ষেপণ চলছে। পিপীলিকার ন্যায় প্রশাসনের কাজের এ অগ্রগতি বরং অপরাধীদের প্রশ্রয়ের নামান্তর। দ্রুত তদন্ত শেষ করে দোষীদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি ব্যবস্থা নিতে হবে।”

শাহপরাণ হলের প্রাধ্যক্ষ ইফতেখার আহমেদ বলেন, “ গত বছরের অক্টোবরের দিকে আমরা হলে অভিযান চালিয়ে যেসব অবৈধ সরঞ্জাম পেয়েছি, তার রিপোর্ট আমরা বিশ্ববিদ্যাসনের কাছে জমা দিয়েছি। তবে ওই সময় আমরা যেসব অস্ত্র-মাদক পেয়েছি, সেগুলো এখনও আমাদের সংরক্ষণে রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন নির্দেশ দিলে তা থানায় বা যেখানে দেওয়া দরকার সেখানে সোপর্দ করা হবে।”

ছাত্র উপদেশ ও নির্দেশনা পরিচালক অধ্যাপক এছাক মিয়া বলেন, “হলে অস্ত্র ও মাদক উদ্ধারের বিষয়ে আমাদের তদন্ত রিপোর্ট কাজ শেষের পর্যায়ে। আশা করি কয়েকদিনের মধ্যে কমিটি তাদের তদন্তের রিপোর্ট জমা দিয়ে দিবে। তখন বিশ্ববিদ্যালয় রিপোর্টের প্রেক্ষিতে আইনানুগ ব্যবস্থা নিবে।”

বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ উপাচার্য অধ্যাপক সাজেদুল করিম বলেন, “হলের অস্ত্র ও মাদক উদ্ধারের বিষয়ে গঠিত একটি তদন্ত কমিটি তাদের তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিয়েছে। এখন যাতে কোন নিরপরাধ ব্যক্তি শাস্তি না পায়, সেজন্য আরেকটি অধিকতর তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছিল। সে কমিটিরও তদন্ত প্রতিবেদন শেষের দিকে। এ প্রতিবেদন জমা পড়লে আশা করি সামনের সিন্ডিকেটে এ বিষয়ে সিদ্ধান্তু নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।”

তিনি আরও বলেন, “হলে যেসব মাদক ও অস্ত্র পাওয়া গেছে, সেগুলো গুরুতর ফৌজদারি অপরাধ। সেজন্য বিশ্ববিদ্যালয় এ বিষয়ে যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।”

নিউজটি শেয়ার করুন
ট্যাগসঃ

বিস্তারিত লিখুনঃ

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষণ করুন

শাবিপ্রবিতে অস্ত্র ও মাদক উদ্ধার: বিচারহীনতায় এক বছর

আপডেট সময়ঃ ০৭:১৬:২২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৮ জুলাই ২০২৫

সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হল থেকে অস্ত্র ও মাদক উদ্ধারের এক বছর পেরোলেও জড়িতদের বিরুদ্ধে এখনো কোন আইনি ব্যবস্থা নেয়নি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।

গত বছরের ১৭ জুলাই বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের শাহপরান হল ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলে তল্লাশি চালিয়ে ব্যাপক পরিমাণ দেশীয় অস্ত্র ও মাদক দ্রব্য উদ্ধার করে। এসময় শাহপরান হলের ২১০, ২১১, ২১৫, ৪২৩, ৪২৪, ৪২৭, ৪২৯ নম্বর কক্ষ থেকে মাদক, আগ্নেয়াস্ত্র ও দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করেন তাঁরা। এসব উদ্ধারকৃত অস্ত্রের মধ্যে ছিল-একটি শটগান, একটি রিভলবার, ১০০ জিআই পাইপ, ১০টি রামদা, ১২টা চাকু, ৩টা চেইন, একটি হাতুড়ি ও একটি হেলমেট। এছাড়া দেড়শয়ের অধিক মদের বোতল ও ১০০ গ্রাম গাঁজা।

এরপর এসব অবৈধ সরঞ্জাম গত ২১ জুলাই তৎকালীন বিশ্ববিদ্যালয় হল প্রশাসন সিলেটের জালালাবাদ থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেন।

এছাড়া শেখ হাসিনা সরকার পতরের পর গত বছরের ৮ ও ১০ অক্টোবর শাহপরাণ হলে অভিযান চালিয়ে হলের ফের ১০৬, ২০২, ৪১৭ ও ৪১৯ নম্বর কক্ষ থেকে এক বস্তা জিআই পাইপ, ২টি চাকু, নেশাদ্রব্য খাওয়ার সরঞ্জাম, ১টি চায়নিজ কুড়াল ও মদের বোতল উদ্ধার করেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টরিয়াল ও প্রাধ্যক্ষ বডি।

গত ১৭ জুলাইয়ের আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছেলেদের এসব আবাসিক হলগুলো পুরোপুরি ছাত্রলীগের নিয়ন্ত্রণে ছিল।

এদিকে হল থেকে উদ্ধার করা এসব অস্ত্র ও মাদকের বিষয়ে খতিয়ে দেখতে গত ২৪ অক্টোবর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র উপদেশ ও নির্দেশনা পরিচালক মো. এছাক মিয়া কে আহ্বায়ক করে সাত সদস্যবিশিষ্ট একটি তথ্যানুসন্ধান কমিটি গঠন করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। এরপর অধিকতর তদন্তের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ উপাচার্যকে আহ্বায়ক করে আরেকটি কমিটি গঠন করা হয়।

কিন্তু হলে অস্ত্র ও মাদক উদ্ধারের এক বছর পেরিয়ে গেলেও বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এখনো কোন যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা না নেওয়ায় প্রশাসনের নিষ্ক্রিয় অবস্থান নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।

বিশ্ববিদ্যালয় শাখা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক পলাশ বখতিয়ার বলেন, “ আমরা সাধারণ শিক্ষার্থীরা গত বছরের ১৭ জুলাই হল থেকে অস্ত্র ও মাদক উদ্ধারে অভিযান চালাই। ওই সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলগুলো পুরোপুরি ছাত্রলীগের নিয়ন্ত্রণে থাকাই তারাই হলে এসব অস্ত্র ও মাদকের পরিবেশ গড়ে তুলে। এসব অবৈধ সরঞ্জাম ছাত্রলীগ ও তৎকালীন হল প্রশাসনের যৌথ সমন্বয়েই হলে আনা হতো। তাই এ দায় তৎকালীন হল প্রশাসনও এড়াতে পারে না।”:

তিনি আরও বলেন, “এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য আমরা বর্তমান প্রশাসনের কাছে কয়েকবার দাবি জানিয়েছে। কিন্তু এক বছর পার হয়েও গেলেও প্রশাসনের কাজের অগ্রগতিতে আমরা আশাহত। তবে আমরা এখনও পর্যন্ত যা শুনেছি, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন অস্ত্র ও মাদকের সাথে জড়িতদের বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয়ের জায়গা থেকে অ্যাকশন নিবে। অথচ যেহেতু এটি মাদক ও অস্ত্রের বিষয়ে, সেজন্য এটার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রীয় পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন। নতুবা ভবিষ্যতে অস্ত্র ও মাদকচক্র আরো বেপরোয়া হয়ে উঠবে। ”

সমাজবিজ্ঞানের শিক্ষার্থী ফয়সাল হোসেন বলেন, “একটা বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলে অস্ত্র ও মাদক পাওয়া গেছে। এটা কোনো ছোট ঘটনা নয়। অথচ এক বছর পার হয়ে গেলেও প্রশাসনের কাজের কোন অগ্রগতি দেখছি না। তদন্তের নামে এসব সময়ক্ষেপণ চলছে। পিপীলিকার ন্যায় প্রশাসনের কাজের এ অগ্রগতি বরং অপরাধীদের প্রশ্রয়ের নামান্তর। দ্রুত তদন্ত শেষ করে দোষীদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি ব্যবস্থা নিতে হবে।”

শাহপরাণ হলের প্রাধ্যক্ষ ইফতেখার আহমেদ বলেন, “ গত বছরের অক্টোবরের দিকে আমরা হলে অভিযান চালিয়ে যেসব অবৈধ সরঞ্জাম পেয়েছি, তার রিপোর্ট আমরা বিশ্ববিদ্যাসনের কাছে জমা দিয়েছি। তবে ওই সময় আমরা যেসব অস্ত্র-মাদক পেয়েছি, সেগুলো এখনও আমাদের সংরক্ষণে রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন নির্দেশ দিলে তা থানায় বা যেখানে দেওয়া দরকার সেখানে সোপর্দ করা হবে।”

ছাত্র উপদেশ ও নির্দেশনা পরিচালক অধ্যাপক এছাক মিয়া বলেন, “হলে অস্ত্র ও মাদক উদ্ধারের বিষয়ে আমাদের তদন্ত রিপোর্ট কাজ শেষের পর্যায়ে। আশা করি কয়েকদিনের মধ্যে কমিটি তাদের তদন্তের রিপোর্ট জমা দিয়ে দিবে। তখন বিশ্ববিদ্যালয় রিপোর্টের প্রেক্ষিতে আইনানুগ ব্যবস্থা নিবে।”

বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ উপাচার্য অধ্যাপক সাজেদুল করিম বলেন, “হলের অস্ত্র ও মাদক উদ্ধারের বিষয়ে গঠিত একটি তদন্ত কমিটি তাদের তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিয়েছে। এখন যাতে কোন নিরপরাধ ব্যক্তি শাস্তি না পায়, সেজন্য আরেকটি অধিকতর তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছিল। সে কমিটিরও তদন্ত প্রতিবেদন শেষের দিকে। এ প্রতিবেদন জমা পড়লে আশা করি সামনের সিন্ডিকেটে এ বিষয়ে সিদ্ধান্তু নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।”

তিনি আরও বলেন, “হলে যেসব মাদক ও অস্ত্র পাওয়া গেছে, সেগুলো গুরুতর ফৌজদারি অপরাধ। সেজন্য বিশ্ববিদ্যালয় এ বিষয়ে যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।”

নিউজটি শেয়ার করুন