০৪:৪২ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩০ জুন ২০২৫

বিয়ানীবাজারে কর্মীবান্ধব ছাত্রদল নেতা আয়নুল আবেদিন

বিশেষ প্রতিবেদক:
  • আপডেট সময়ঃ ০২:৩৩:২৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৩০ জুন ২০২৫
  • / ১২ বার পড়া হয়েছে।

{"remix_data":[],"remix_entry_point":"challenges","source_tags":["local"],"origin":"unknown","total_draw_time":0,"total_draw_actions":0,"layers_used":0,"brushes_used":0,"photos_added":0,"total_editor_actions":{},"tools_used":{"addons":1,"remove":1},"is_sticker":false,"edited_since_last_sticker_save":true,"containsFTESticker":false}

বিয়ানীবাজারের রাজপথের লড়াকু সৈনিক হিসাবে পরিচিত পৌর ছাত্রদলের আহবায়ক শ্রধীরা ১নং ওয়ার্ডের কৃতি সন্তান আয়নুল আবেদিন ।বিগিত ফ্যাসিষ্ট আ’লীগ সরকারের সময় থেকে বিয়ানীবাজারে রাজপথে থেকে মিছিল মিটিং করে হামলা মামলার শিকার হয়েছেন।বিগত সরকারের সময় তার নামে বেনামে একাদিক অজ্ঞাত,মামলায় কারাবরন করতে হয়েছে।

আর ৫ আগষ্টের পর থেকে বিভিন্ন কর্মকান্ডের মাধ্যমে আলোচনা সমালোচনায় উঠে এসেছে এই ত্যাগী নেতার নাম। বিয়ানীবাজারে ছাত্রদলের রাজনীতিতে এখন আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হয়েছে আয়নুল আবেদিন পৌর ছাত্রদলের আহবায়ক হয়ে আগলে রেখেছেন ছাত্রদলের অবহেলিত নেতা কর্মীদের।

যিনি শীর্ষ নেতাদের অবহেলার মধ্যেও সাধারণ কর্মীদের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছেন। দলে দীর্ঘদিন সক্রিয় থেকেও পদ—পদবি না পাওয়ায় বারবার উপেক্ষিত হয়েছিলেন তিনি। তবুও দলের প্রতি তাঁর নিষ্ঠা, দায়িত্ববোধ ও কর্মীদের প্রতি ভালোবাসা কখনও কমেনি।
নেতা কর্মীদের দলের অভ্যন্তরীণ সূত্রে জানা গেছে,বিয়ানীবাজারের শীর্ষস্থানীয় কয়েকজন নেতা নিজেদের প্রভাব ধরে রাখতে ইচ্ছাকৃতভাবে মেধাবী ও জনপ্রিয় ত্যাগী কর্মীদের অবমূল্যায়ন করেন। তেমনই একজন হলেন এই নেতা, যিনি নাম না জানালেও বিয়ানীবাজার শহরের রাজনীতিতে পরিচিত মুখ।

দলের প্রতিটি আন্দোলন, প্রতিবাদ, সভা—সমাবেশে কর্মীদের পাশে থেকেছেন তিনি। আন্দোলনের ময়দান থেকে শুরু করে থানার গেট পর্যন্ত দেখা যায় তাঁর সক্রিয় উপস্থিতি। একজন কর্মী বলেন, “তিনি আমাদের মতো সাধারণ কর্মীদের পাশে থাকেন, ভালো—মন্দ খোঁজ নেন।

এ রকম নেতা দলে আরও দরকার।” বিভিন্ন ওয়ার্ডের নেতা—কর্মীরা এখন মনে করছেন, ত্যাগী ও মাঠ পর্যায়ের নেতাদের মূল্যায়ন না করলে সংগঠন আরও দুর্বল হয়ে পড়বে। বিয়ানীবাজার ছাত্রদলের এই বাস্তবতা স্পষ্ট করে যে, নেতৃত্ব নয়—ভালোবাসা, ত্যাগ ও কর্মীবান্ধব মনোভাবই একজন নেতাকে মহান করে তোলে। তবে কর্মীবান্ধব হওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে পৌর ছাত্রদলের আহবায়ক আয়নুল আবেদিন বলেন আমি একজন ত্যাগী কর্মী আমি চাই দলের জন্য বিগত দিন ত্যাগ তিতিক্ষা করেছে তাদের নিয়ে আগামীতে সামনে আগাতে।

৫ আগস্টের পর অনেকে তাগীদের অবমূল্যায়ন করছে আমি চাই ত্যাগী নেতা কর্মীদের আগলে রেখে বিয়ানীবাজার উপজেলা ও পৌর, কলেজ ছাত্রদল কে সাজাতে। সবকিছু মাথায় নিয়ে এখনও দলের জন্য, দেশের গণতন্ত্রের জন্য লড়ছি এবং লড়ে যাবো। আমি যে পরিমাণ নির্যাতনের শিকার হয়েছি, আমি ছাত্রদল থেকে রাজনীতি শুরু করেছিলাম। দলের প্রতিটি সংকটময় মুহূর্তে আন্দোলন—সংগ্রামে রাজপথে ছিলাম, এখনও আছি।

নিউজটি শেয়ার করুন
ট্যাগসঃ

বিস্তারিত লিখুনঃ

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষণ করুন

আপলোডকারীর তথ্য

বিয়ানীবাজারে কর্মীবান্ধব ছাত্রদল নেতা আয়নুল আবেদিন

আপডেট সময়ঃ ০২:৩৩:২৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৩০ জুন ২০২৫

বিয়ানীবাজারের রাজপথের লড়াকু সৈনিক হিসাবে পরিচিত পৌর ছাত্রদলের আহবায়ক শ্রধীরা ১নং ওয়ার্ডের কৃতি সন্তান আয়নুল আবেদিন ।বিগিত ফ্যাসিষ্ট আ’লীগ সরকারের সময় থেকে বিয়ানীবাজারে রাজপথে থেকে মিছিল মিটিং করে হামলা মামলার শিকার হয়েছেন।বিগত সরকারের সময় তার নামে বেনামে একাদিক অজ্ঞাত,মামলায় কারাবরন করতে হয়েছে।

আর ৫ আগষ্টের পর থেকে বিভিন্ন কর্মকান্ডের মাধ্যমে আলোচনা সমালোচনায় উঠে এসেছে এই ত্যাগী নেতার নাম। বিয়ানীবাজারে ছাত্রদলের রাজনীতিতে এখন আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হয়েছে আয়নুল আবেদিন পৌর ছাত্রদলের আহবায়ক হয়ে আগলে রেখেছেন ছাত্রদলের অবহেলিত নেতা কর্মীদের।

যিনি শীর্ষ নেতাদের অবহেলার মধ্যেও সাধারণ কর্মীদের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছেন। দলে দীর্ঘদিন সক্রিয় থেকেও পদ—পদবি না পাওয়ায় বারবার উপেক্ষিত হয়েছিলেন তিনি। তবুও দলের প্রতি তাঁর নিষ্ঠা, দায়িত্ববোধ ও কর্মীদের প্রতি ভালোবাসা কখনও কমেনি।
নেতা কর্মীদের দলের অভ্যন্তরীণ সূত্রে জানা গেছে,বিয়ানীবাজারের শীর্ষস্থানীয় কয়েকজন নেতা নিজেদের প্রভাব ধরে রাখতে ইচ্ছাকৃতভাবে মেধাবী ও জনপ্রিয় ত্যাগী কর্মীদের অবমূল্যায়ন করেন। তেমনই একজন হলেন এই নেতা, যিনি নাম না জানালেও বিয়ানীবাজার শহরের রাজনীতিতে পরিচিত মুখ।

দলের প্রতিটি আন্দোলন, প্রতিবাদ, সভা—সমাবেশে কর্মীদের পাশে থেকেছেন তিনি। আন্দোলনের ময়দান থেকে শুরু করে থানার গেট পর্যন্ত দেখা যায় তাঁর সক্রিয় উপস্থিতি। একজন কর্মী বলেন, “তিনি আমাদের মতো সাধারণ কর্মীদের পাশে থাকেন, ভালো—মন্দ খোঁজ নেন।

এ রকম নেতা দলে আরও দরকার।” বিভিন্ন ওয়ার্ডের নেতা—কর্মীরা এখন মনে করছেন, ত্যাগী ও মাঠ পর্যায়ের নেতাদের মূল্যায়ন না করলে সংগঠন আরও দুর্বল হয়ে পড়বে। বিয়ানীবাজার ছাত্রদলের এই বাস্তবতা স্পষ্ট করে যে, নেতৃত্ব নয়—ভালোবাসা, ত্যাগ ও কর্মীবান্ধব মনোভাবই একজন নেতাকে মহান করে তোলে। তবে কর্মীবান্ধব হওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে পৌর ছাত্রদলের আহবায়ক আয়নুল আবেদিন বলেন আমি একজন ত্যাগী কর্মী আমি চাই দলের জন্য বিগত দিন ত্যাগ তিতিক্ষা করেছে তাদের নিয়ে আগামীতে সামনে আগাতে।

৫ আগস্টের পর অনেকে তাগীদের অবমূল্যায়ন করছে আমি চাই ত্যাগী নেতা কর্মীদের আগলে রেখে বিয়ানীবাজার উপজেলা ও পৌর, কলেজ ছাত্রদল কে সাজাতে। সবকিছু মাথায় নিয়ে এখনও দলের জন্য, দেশের গণতন্ত্রের জন্য লড়ছি এবং লড়ে যাবো। আমি যে পরিমাণ নির্যাতনের শিকার হয়েছি, আমি ছাত্রদল থেকে রাজনীতি শুরু করেছিলাম। দলের প্রতিটি সংকটময় মুহূর্তে আন্দোলন—সংগ্রামে রাজপথে ছিলাম, এখনও আছি।

নিউজটি শেয়ার করুন