০১:৩১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ অগাস্ট ২০২৫

জাফলংয়ে চা বাগানের ভেতর যুবককে পিটিয়ে হ/ত্যা

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময়ঃ ১১:৫৭:২৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৬ অগাস্ট ২০২৫
  • / ৫০ বার পড়া হয়েছে।

সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার জাফলংয়ের একটি চা বাগানে এক যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে। মৃত ইমাম উদ্দিন (৩৮) উপজেলার মেদি গ্রামের হরমুজ আলীর ছেলে।

মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) মঙ্গলবার বিকেল ৩টার দিকে পুলিশ বাগানের একটি কক্ষ থেকে তার রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করে। এর আগে সোমবার রাতে চা বাগানে ইমামকে আটক করে মারধর করা হয় বলে অভিযোগ রয়েছে।

এ ঘটনায় পুলিশ বাগানের সহকারী ব্যবস্থাপক কপিল উদ্দিন লিটন, কর্মচারী নিরঞ্জন গোয়ালা ও আক্কেল প্রধানকে আটক করেছে।

স্থানীয়রা জানান, সোমবার রাত ৩টার দিকে ইমামকে বাগানের একটি কক্ষে আটকে মারধর করে কিছু লোক। সকালে খবর পেয়ে নিহতের স্বজনরাসহ এলাকার শতাধিক মানুষ বাগানে জড়ো হন।

পুলিশ এসে লাশ উদ্ধার করতে গেলে তারা বাধা দেন। জড়িতদের আটক না করে পুলিশকে তারা যেতে দেননি। এক পর্যায়ে পুলিশ বাগানের তিনজনকে আটক করে।

গোয়াইনঘাট থানার ওসি সরকার মোহাম্মদ তোফায়েল আহমদ জানান, হত্যার পেছনে একাধিক কারণ থাকতে পারে। কেউ বলছে, চোর সন্দেহে ইমামকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। কেউ বলছে, এর পেছনে নারী-সংক্রান্ত বিষয় রয়েছে।

পুলিশ বিষয়টি তদন্ত করছে। মরদেহের মাথাসহ শরীরের বিভিন্ন অংশে আঘাতের চিহ্ন আছে। এখনও এ ঘটনায় মামলা হয়নি।

নিউজটি শেয়ার করুন
ট্যাগসঃ

বিস্তারিত লিখুনঃ

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষণ করুন

জাফলংয়ে চা বাগানের ভেতর যুবককে পিটিয়ে হ/ত্যা

আপডেট সময়ঃ ১১:৫৭:২৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৬ অগাস্ট ২০২৫

সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার জাফলংয়ের একটি চা বাগানে এক যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে। মৃত ইমাম উদ্দিন (৩৮) উপজেলার মেদি গ্রামের হরমুজ আলীর ছেলে।

মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) মঙ্গলবার বিকেল ৩টার দিকে পুলিশ বাগানের একটি কক্ষ থেকে তার রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করে। এর আগে সোমবার রাতে চা বাগানে ইমামকে আটক করে মারধর করা হয় বলে অভিযোগ রয়েছে।

এ ঘটনায় পুলিশ বাগানের সহকারী ব্যবস্থাপক কপিল উদ্দিন লিটন, কর্মচারী নিরঞ্জন গোয়ালা ও আক্কেল প্রধানকে আটক করেছে।

স্থানীয়রা জানান, সোমবার রাত ৩টার দিকে ইমামকে বাগানের একটি কক্ষে আটকে মারধর করে কিছু লোক। সকালে খবর পেয়ে নিহতের স্বজনরাসহ এলাকার শতাধিক মানুষ বাগানে জড়ো হন।

পুলিশ এসে লাশ উদ্ধার করতে গেলে তারা বাধা দেন। জড়িতদের আটক না করে পুলিশকে তারা যেতে দেননি। এক পর্যায়ে পুলিশ বাগানের তিনজনকে আটক করে।

গোয়াইনঘাট থানার ওসি সরকার মোহাম্মদ তোফায়েল আহমদ জানান, হত্যার পেছনে একাধিক কারণ থাকতে পারে। কেউ বলছে, চোর সন্দেহে ইমামকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। কেউ বলছে, এর পেছনে নারী-সংক্রান্ত বিষয় রয়েছে।

পুলিশ বিষয়টি তদন্ত করছে। মরদেহের মাথাসহ শরীরের বিভিন্ন অংশে আঘাতের চিহ্ন আছে। এখনও এ ঘটনায় মামলা হয়নি।

নিউজটি শেয়ার করুন